ইসলামিক অনলাইন মাদ্রাসায় প্রতিটি বিষয়ের উপর ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হয়ে থেকে। পূর্ণ নম্বরকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করা হয়। এখানে মেধা মূল্যায়ন পদ্ধতি দেওয়া হয়েছে:-
পরীক্ষার মানবন্টন | ||
---|---|---|
পরীক্ষা | পূর্ণমান | প্রকৃত নম্বর |
অ্যাটেনডেন্স | ১০ | ১০ |
ক্লাস টেস্ট | ৩০ | ২০ |
মিডটার্ম | ৫০ | ৩০ |
ফাইনাল | ১০০ | ৪০ | মোট | ১৯০ | ১০০ |
কিছু প্রশ্নোত্তর
ফাইনাল এক্সাম হবার পর সবমিলিয়ে ৪০% মার্ক পেলেই পাশ। শুধু তাজবীদ তিলাওয়াতে ৭০% নাম্বার পেলে পাশ। তবে উভয়ক্ষেত্রেই ফাইনাল এক্সাম এটেন্ড করা বাধ্যতামূলক। ফাইনাল এক্সাম না দিয়ে কোনোভাবেই পাশ করা যাবেনা।
পরীক্ষায় অকৃতকার্য হলে কিংবা আশানুরূপ ফলাফল না হলে রিটেক পরীক্ষা দিতে হবে। রিটেক পরীক্ষা দিতে প্রতি সাবজেক্টের জন্য ৫০০ টাকা ফি দিতে হবে। রিটেক পরীক্ষা দিতে সাপোর্টে গিয়ে এক্সাম রিসেট / পুওর ফান্ড ডিপার্টমেন্ট এ যোগাযোগ করতে হবে।
ক্লাসটেস্ট এবং মিডটার্ম পরীক্ষায় নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে এক্সাম এটেন্ড করতে না পারলে এমসিকিউ এক্সাম শেষ হবার ৭ দিনের মধ্যে লেট ফি প্রদান পূর্বক এক্সাম দেয়া যাবে। তবে ফাইনাল পরীক্ষায় এতদিন সময় দেয়ার সুযোগ থাকেনা। তখন এমসিকিউ এক্সাম শেষ হবার সর্বোচ্চ ৩ দিনের মধ্যে এক্সাম এটেন্ড করার সুযোগ নেয়া যায়।
পরীক্ষার ফি দেয়ার শেষ তারিখ পরীক্ষা শুরুর কিছুদিন পূর্বেই জানিয়ে দেয়া হয়। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ফি প্রদান করা যাবে।
বোনদের ভাইভা মাশকের টিচারই নিয়ে থাকেন। অর্থাৎ বোনদের ভাইভা বোনেরাই নেন। ভাইদের ভাইভা উস্তাযগণ নেন।
ক্লাস টেস্ট এর কোন ফি নেই। মিডটার্ম পরীক্ষার ফি ৩০০ টাকা এবং ফাইনাল পরীক্ষার ফি ৫০০ টাকা।
জ্বী, ১/২ সাবজেক্টে ফেইল আসলে বা পরীক্ষা না দিলে পরবর্তীতে সেমিস্টার কনটিনিউ করতে পারবেন তবে এক্ষেত্রে উক্ত দুটি সাবজেক্টে রিটেক ফি দিয়ে রিটেক দিতে হবে ইনশাআল্লহ।
রিটেক কিভাবে দিবেন তা উপরের প্রশ্নের উত্তরে লেখা হয়েছে।
৩ বা এর অধিক সাবজেক্টে ফেইল আসলে বা পরীক্ষা না দিলে ওই একই সেমিস্টারে রিএডমশন নিয়ে পড়া কনটিনিউ করতে হবে।
উত্তর কোনো কারণে ফাইনাল পরীক্ষা না দিতে পারলে উক্ত সেমিস্টারে আবারও রিএডমিশন নিয়ে পড়া কনটিনিউ করতে হবে। নতুন সেমিস্টারে কনটিনিউ করার সুযোগ নেই।